স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগ থেকে নথি চুরির পর প্রায় দুই মাস চলে গেলেও কোনো মামলা হয়নি। চুরির মতো ফৌজদারি অপরাধের ঘটনা ঘটলেও মামলা করতে রাজি নন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।