যুক্তরাষ্ট্রের বিদায়ের সঙ্গে আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সরকার গঠন করেছে তালেবান। সেই চুক্তি অনুযায়ী আল-কায়েদা ও আইএসের মতো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার কথা তালেবানের।
গত ১৫ আগস্ট তালেবানের হাতে কাবুলের পতনের পর থেকে দেশটির অর্থনৈতিক পরিস্থিতি কোনো দিকে যাবে, তা নিয়ে শুরু হয় নানা আলোচনা। কোনো আলোচনাতেই ইতিবাচক পরিস্থিতির কোনো ইঙ্গিত মেলেনি।
নিষিদ্ধ তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তান (টিটিপি) দেশটির গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের শাসিয়ে দিয়েছে। এনডিটিভি অনলাইনের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।
আফগানিস্তানের সদ্যঘোষিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ‘শরিয়াহ আইন’ বাস্তবায়ন করতে বলেছেন ক্ষমতাসীন তালেবানের সর্বোচ্চ নেতা হাইবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা।
যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকায় থাকা হাক্কানি নেটওয়ার্কের প্রধান সিরাজউদ্দিন হাক্কানি তালেবান সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করবেন।
তালেবানের প্রতিষ্ঠাতাদের একজন মোল্লা মোহাম্মদ হাসান আখুন্দকে প্রধানমন্ত্রী করে আফগানিস্তানের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে পাকিস্তানবিরোধী বিক্ষোভ ছত্রভঙ্গ করতে গুলি ছুড়েছে তালেবান।