কক্সবাজারের লাবণী পয়েন্টে পর্যটক নারী ও শিশুদের জন্য পৃথক ‘সংরক্ষিত এলাকা’ গড়ে তোলা হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে এর উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ।
টানা চার দিন ট্যুরিস্ট পুলিশের হেফাজতে ‘বন্দিদশা’ থেকে মুক্তি পেয়ে অনেকটা গোপনে ঢাকার যাত্রাবাড়ীর বাসায় ফিরেছেন কক্সবাজারে দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার নারী ও তাঁর স্বামী-সন্তান।
কয়েক দিনের ছুটি মিললেই কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে সারা দেশ থেকে ছুটে আসেন লাখ লাখ পর্যটক। এর মধ্যে অহরহ ঘটে চলেছে চুরি-ছিনতাই, হত্যাসহ নানা অপরাধ কর্মকাণ্ড।
কক্সবাজারে নারী পর্যটককে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় ওই নারীর স্বামী বাদী হয়ে সাতজনকে আসামি করে মামলা করেছেন। এজাহারে চারজনের নাম উল্লেখ এবং তিনজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
সিলেটে প্রাকৃতিক পর্যটনকেন্দ্র জাফলংয়ে বেড়াতে যাওয়া পর্যটকদের নিরাপত্তায় এখন থেকে তিনটি বিশেষ ‘পয়েন্ট’ নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে এই কার্যক্রম শুরু হয়েছে।