বাংলাদেশ নয়, যুক্তরাষ্ট্রের বিচারবহির্ভূত হত্যাসহ দেশটির অভ্যন্তরীণ বিষয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে প্রশ্ন করতে গণমাধ্যমকর্মীদের পরামর্শ দিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেছেন, মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির কেন্দ্রে রয়েছে মানবাধিকার সমুন্নত রাখা। এসব ক্ষেত্রে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না বলে পিটার হাস জানান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি বছর ৬ লাখ লোক মিসিং হয়। যুক্তরাষ্ট্র বলছে, গত ১০ বছরে বাংলাদেশে ৬ হাজার লোক মিসিং হয়েছে।
বাংলাদেশের কোনো বিষয়ে প্রশ্ন থাকলে তা নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে ফোনে আলোচনার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনকে অনুরোধ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) এবং বাহিনীর সাবেক ও বর্তমান সাত কর্মকর্তার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের আরোপ করা নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন, ‘মার্কিন প্রশাসনের সব সিদ্ধান্ত সঠিক নয়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন, ‘র্যাব এবং এর কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা অত্যন্ত দুঃখজনক। তাদের দেশে (যুক্তরাষ্ট্র) প্রতিবছর ছয় লাখ লোক নিখোঁজ হন।
সরকার গঠনের পর প্রথমবারের মত বিদেশি কোনো রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে উচ্চপদস্থ নীতিনির্ধারকের সঙ্গে বৈঠক করেছেন আফগানিস্তানের তালেবান সরকারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মাদ হাসান আখুন্দ।