মেয়েদের উত্ত্যক্ত করার প্রতিবাদ করায় বখাটেদের হামলায় আহত বাবার দুই পা কেটে ফেলতে হয়েছিল। এ জন্য তাঁকে হুমকি-ধমকি দেওয়া হয়।
সংসার পাননি, বিয়েটাও স্বীকার করতে চাননি স্বামী। এই দীর্ঘ ১৪ বছরে তিনি কখনো পোশাক কারখানায় আবার কখনো ভাইয়ের বাড়িতে সেলাইয়ের কাজ করে জীবন চালিয়েছেন।
দ্রুততম সময়ে আসামিদের গ্রেপ্তার ও অভিযোগপত্র দেওয়ায়হত্যা মামলার অভিযোগপত্র জমা দিয়ে তদন্ত কর্মকর্তা ছুটে গেলেন খুন হওয়া যুবকের বাড়িতে। নিহত যুবকের পরিবারের সবার জন্য নিয়ে গেলেন উপহার।