খ্রিষ্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দীতে রচিত রামায়ণ ও মহাভারতে লবঙ্গের উল্লেখ আছে। চিরসবুজ লবঙ্গগাছের ফুলের কুঁড়িকেই বলে লবঙ্গ বা লং।