করোনার কারণে দেশের বিপুলসংখ্যক মানুষের আয় কমে যায়। পাশাপাশি স্বাস্থ্যগত সংকটে পড়েন তাঁরা।
অবশেষে যেন সুড়ঙ্গের শেষ মাথায় আলোর সন্ধান মিলল। বিষয়টি হলো তেল রপ্তানিকারী দেশগুলোর সংগঠন ওপেক, রাশিয়াসহ তাদের সহযোগী দেশগুলো (সব মিলিয়ে যারা ওপেক প্লাস নামে পরিচিত) শেষমেশ তেল উৎপাদন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
পাকিস্তান সরকার ভোজ্যতেলের দাম লিটারপ্রতি এক লাফে ২১৩ রুপি (পাকিস্তানি মুদ্রা) বাড়িয়েছে। একই সঙ্গে ২০৮ রুপি বেড়ে প্রতি কেজি ঘিয়ের দাম ৫৫৫ রুপিতে গিয়ে দাঁড়িয়েছে।
দেশে চাল, ডাল, তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। শহর ও গ্রাম দুই জায়গাতেই একই চিত্র।
বিশ্বজুড়ে এখন করোনার পাশাপাশি মাথাব্যথার অন্যতম কারণ, মূল্যস্ফীতি। যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপসহ দক্ষিণ আমেরিকার অনেক দেশে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে মূল্যস্ফীতি।
গত কয়েক দিনে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংবাদের শানে নজুল হলো, দেশে দেশে কয়েক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি। স্পেন ও জার্মানিতে মূল্যস্ফীতির হার এখন ২৯ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।