অবশেষে যেন সুড়ঙ্গের শেষ মাথায় আলোর সন্ধান মিলল। বিষয়টি হলো তেল রপ্তানিকারী দেশগুলোর সংগঠন ওপেক, রাশিয়াসহ তাদের সহযোগী দেশগুলো (সব মিলিয়ে যারা ওপেক প্লাস নামে পরিচিত) শেষমেশ তেল উৎপাদন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
পাকিস্তান সরকার ভোজ্যতেলের দাম লিটারপ্রতি এক লাফে ২১৩ রুপি (পাকিস্তানি মুদ্রা) বাড়িয়েছে। একই সঙ্গে ২০৮ রুপি বেড়ে প্রতি কেজি ঘিয়ের দাম ৫৫৫ রুপিতে গিয়ে দাঁড়িয়েছে।
বাসে যে নির্ধারিত হারের চেয়ে বাড়তি ভাড়া নেওয়া হচ্ছে, তা এবার উঠে এল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে। মন্ত্রণালয় বলেছে, সব ধরনের জ্বালানিচালিত বাসে বাড়তি ভাড়া নেওয়া হচ্ছে।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম এখনো স্থিতিশীল নয়। ওঠানামা করছে।
তেল ও গ্যাসের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় জ্বালানির ক্রমবর্ধমান মূল্যবৃদ্ধি ঠেকাতে ব্যবস্থা নিলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
টানা কয়েক মাস বৃদ্ধির পর এবার ক্ষান্ত দিয়েছে জ্বালানির মূল্যসূচক। এই প্রতিবেদন লেখার সময় ব্রেন্ট ক্রুড (তেলের মানদণ্ড) তেলের দাম ছিল প্রতি ব্যারেল ৭৮ দশমিক ৮১ ডলার।
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের এখন রমরমা অবস্থা-তিন বছরের মধ্যে এই প্রথম ব্যারেলপ্রতি ৮০ ডলার ছাড়িয়ে গেল দাম। দেড় বছরের মধ্যে তার দাম এখন ৮০ ডলার ছাড়িয়ে গেল।