করোনার কারণে দেশের বিপুলসংখ্যক মানুষের আয় কমে যায়। পাশাপাশি স্বাস্থ্যগত সংকটে পড়েন তাঁরা।
অবশেষে যেন সুড়ঙ্গের শেষ মাথায় আলোর সন্ধান মিলল। বিষয়টি হলো তেল রপ্তানিকারী দেশগুলোর সংগঠন ওপেক, রাশিয়াসহ তাদের সহযোগী দেশগুলো (সব মিলিয়ে যারা ওপেক প্লাস নামে পরিচিত) শেষমেশ তেল উৎপাদন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
মালয়েশিয়ায় প্রতি রিঙ্গিতের বিপরীতে বাংলাদেশের ২০ টাকা ৩৫ পয়সা দাম দিয়ে প্রবাসী আয় সংগ্রহ করেছে রাষ্ট্রমালিকানাধীন অগ্রণী, বেসরকারি খাতের সিটি ও ন্যাশনাল ব্যাংকের মানি এক্সচেঞ্জগুলো।
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে শহরের তুলনায় গ্রামের মানুষ বেশি ভুগছে। পরিবহন, চিকিৎসা ও আসবাবের জন্য গ্রামের মানুষকে বেশি অর্থ খরচ করতে হয়।
বাসে যে নির্ধারিত হারের চেয়ে বাড়তি ভাড়া নেওয়া হচ্ছে, তা এবার উঠে এল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে। মন্ত্রণালয় বলেছে, সব ধরনের জ্বালানিচালিত বাসে বাড়তি ভাড়া নেওয়া হচ্ছে।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম এখনো স্থিতিশীল নয়। ওঠানামা করছে।
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের এখন রমরমা অবস্থা-তিন বছরের মধ্যে এই প্রথম ব্যারেলপ্রতি ৮০ ডলার ছাড়িয়ে গেল দাম। দেড় বছরের মধ্যে তার দাম এখন ৮০ ডলার ছাড়িয়ে গেল।
চিনির দাম নির্ধারণ করে দিল বাংলাদেশ সুগার রিফাইনারস অ্যাসোসিয়েশন।